সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শূন্য পদ পূরণে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০২০ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর। গত ১৮ নবেম্ভর উক্ত বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হয়। জানা গেছে এবার প্রায় সাড়ে ৩২ হাজার সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে। প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের নিয়োগ শাখার সহকারী পরিচালক আতিক সাত্তার বিষয়টি নিশ্চিত করেন। প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের আওতাধীন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত ‘সহকারী শিক্ষক’ এর শূন্যপদ এবং জাতীয়করণ করা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পিডিইপি-৪ এর আওতায় প্রাক-প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট ‘সহকারী শিক্ষক’ পদে জাতীয় বেতন স্কেল, ২০১৫ এর ১৩তম গ্রেডে অস্থায়ীভাবে নিয়োগ করা হবে।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ; যোগ্যতা, আবেদন, পদ্ধতি 2021
সুপ্রিয় বন্ধুরা! এডু মাসাইল এর এই পোষ্ট হতে আপনি জানতে পারবেন প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ যোগ্যতা, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ আবেদনের নিয়ম, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা পদ্ধতি, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার মানবন্টন, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সিলেবাস, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার গাইড pdf, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পদ্ধতি, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি, প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার তারিখ, প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ ফলাফল এবং প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার পাস নম্বর ইত্যাদি। চলুন নিম্নে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগে যোগ্যতা, আবেদন পদ্ধতি, আবেদন করতে যেসব কাগজপত্র লাগবে বিস্তারিত জেনে নেই।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ যোগ্যতা 2021
- শিক্ষাগত যোগ্যতা : প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে নারী ও পুরুষ উভয়ের যোগ্যতা হতে হবে কোন স্বীকৃত বিশ্ববিদ্যালয় হতে দ্বিতীয় শ্রেণি বা সমমানের সিজিপিএ সহ স্নাতক বা স্নাতক (সম্মান) বা সমমানের ডিগ্রী। তবে তিন পার্বত্য জেলা তথা রাঙ্গামাটি, খাগড়াছড়ি ও বান্দরবানের প্রার্থীরা এতে আবেদন করতে পারবেন না।
- বয়সসীমা : প্রার্থীদের বয়স ২০ অক্টোবর ২০২০ তারিখ পর্যন্ত সর্বনিম্ন ২১ বছর এবং ২৫ মার্চ ২০২০ তারিখ পর্যন্ত সর্বোচ্চ ৩০ বছর হতে হবে। মুক্তিযোদ্ধার সন্তান ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের ক্ষেত্রে এ বয়সসীমা হবে ৩২ বছর। বয়স নিরুপণে এফিডেভিট গ্রহণযোগ্য নয়।
আবেদন ফি : অনলাইনে আবেদন করার পর টেলিটক প্রি-পেইড মোবাইল নম্বর হতে SMS এর মাধ্যমে ১১০ টাকা পরিশোধ করতে হবে। তন্মধ্যে টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ১০ টাকা।
পদের সংখ্যা : ডিপিএ সুত্রে জানা গেছে এবারের বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে সারাদেশে ২৫ হাজার ৬৩০ জন প্রাক-প্রাথমিক শিক্ষক এবং ৬ হাজার ৯৪৭ শূন্যপদে সহকারী শিক্ষক নিয়োগ দেওয়া হবে।
বেতন স্কেল : ১১,০০০ থেকে ২৬,৫৯০ পর্যন্ত। (১৩তম গ্রেড)
আবেদনের সময়সীমা : ২৫ অক্টোবর ২০২০ তারিখ সকাল ১০:৩০ হতে ২৪ নভেম্বর ২০২০ তারিখ রাত ১১:৫৯ মিনিট পর্যন্ত আবেদন করা যাবে।
আবেদন করার লিংক
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ আবেদনের নিয়ম ২০২০
উপরে দেওয়া আবেদন করার লিংকে ক্লিক করে 'Application Form' অপশন থেকে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রার্থীকে অনলাইনে আবেদন করতে হবে। 'Application Form' অপশনে ক্লিক করে যে পেইজ আসবে, সেই পেইজে Assistant Teacher Post সিলেক্ট করে Next বাটনে ক্লিক করে 'ভেরিফিকেশন' পেইজে দৃশ্যমান নির্দেশনা অনুযায়ী তথ্য দিবেন। প্রার্থীর প্রযােজ্য তথ্য দিয়ে সাবমিট বাটনে ক্লিক করলে যােগ্য প্রার্থীগণ আবেদন করার জন্য Application Form পাবেন।
আবেদনে যেসব কাগজপত্র লাগবে
আবেদনকারীর (১) এসএসসি / সমমান, এইচএসসি / সমমান, উচ্চ ডিগ্রী সম্পর্কিত তথ্যবলী। (২) প্রার্থীর ছবি পাসপোর্ট সাইজ (300 x 300 Pixel) ও (৩) স্বাক্ষর সাইজ (300 x 80 Pixel) হতে হবে এবং প্রার্থীর ছবি রঙ্গিন (কালার ফটো) হওয়া আবশ্যক।
Application Form- এ প্রার্থীর কিছু তথ্য আগে থেকেই পূরণকৃত থাকবে যা পরিবর্তন যােগ্য না। এছাড়া অন্যান্য তথ্য প্রার্থী নিজেই পূরণ করবেন। প্রার্থীর বয়স ও শিক্ষাগত যােগ্যতা সহ অন্যান্য তথ্য থাকলে Application Form সাবমিট করে প্রিভিউ দেখতে পারবেন। প্রার্থীর প্রদত্ত তথ্য প্রিভিউ পেজ - এ ভুল অথবা অপর্যাপ্ত পরিলক্ষিত হলে সঠিক তথ্য দিয়ে পুনরায় নতুন আরেকটি Application Form পূরণ করবেন। পূরণকৃত Application Form সাবমিট করে প্রার্থী তা ডাউনলােড করে সংরক্ষণ করতে পারবেন। প্রার্থীর ডাউনলােডকৃত Applicant's Copy তে একটি ইউজার আইডি সরবরাহ করা হবে এবং আবেদনের জন্য ফি জমা প্রদানের প্রয়ােজনীয় নির্দেশনা থাকবে।
আবেদন ফরম পূরণের নিয়ম (সংক্ষেপ)
(১) প্রার্থীর শিক্ষাগত যােগ্যতার ভেরিফিকেশন। (২) সঠিক যােগ্যতা সম্পন্ন প্রার্থী Application Form পাবেন। (৩) Application Form -এ প্রয়ােজনীয় তথ্য পূরণ করে সাবমিট করলে পূরণকৃত তথ্যের প্রিভিউ দেখা যাবে। (৪) প্রিভিউ দেখে সঠিক মনে হলে ফরমটি পরবর্তী ধাপে সাবমিট করলে ইউজার আইডি ও আবেদন ফি প্রদানের নির্দেশনাসহ একটি Applicant's Copy পাওয়া যাবে। (৫) আবেদন ফি জমা দেয়ার পর প্রার্থীর আবেদনপত্র চূড়ান্তভাবে গৃহীত হবে এবং আবেদনে আর কোন তথ্য সংশােধন, সংযোজন, পরিমার্জন বা একই প্রার্থীর নতুনভাবে Application Form পূরণের সুযােগ থাকবে না। তাই আবেদন ফি প্রদানের পূর্বে আপনার আবেদন ফরমটি ভালোভাবে দেখুন নির্ভুল ও সঠিক তথ্য দেওয়া কি না।
আবেদন ফি প্রদান ও পরবর্তী করণীয়
- নির্ভুলভাবে পূরণকৃত Application Form -এ উল্লেখিত ইউজার আইডি ব্যবহার করে পরবর্তী ৭২ ঘন্টার মধ্যে টেলিটক প্রি-প্রেইড মােবাইল নম্বর হতে SMS -এর মাধ্যমে অফেরতযােগ্য ১০০ টাকা আবেদন ফি এবং টেলিটকের সার্ভিস চার্জ ১০ টাকাসহ একত্রে মােট ১১০ টাকা পরিশােধ করতে হবে।
- ফি জমা দিতে টেলিটকের প্রি-পেইড নাম্বার থেকে এসএমএস করুন। নিম্নে ফি প্রদানের নিয়ম দেখুন :
- ১ম SMS : DPER <space> user ID & send to 16222
- তারপর ফিরতি এসএমএসে একটি পিন নম্বর থাকবে। এখন আবার নিম্নোক্তভাবে SMS করুন।
- ২য় SMS : DPER <space> yes <space> PIN & send to 16222
- ফি প্রদান প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে প্রার্থীর Application Form -এ প্রদত্ত মােবাইল নাম্বারে একটি কনফার্মেশন এসএমএস পাবে।
আবেদন ফি পরিশােধের পরে আবেদনে প্রদত্ত মােবাইল নম্বরে SMS -এর মাধ্যমে আবেদনকারীকে User ID সহ একটি Password দেয়া হবে। এরপরে http : //dpe teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের "Download Applicant's Copy" ট্যাবে ক্লিক করে মােবাইলে প্রাপ্ত User ID ও Password সাবমিট (Submit) করে Paid স্ট্যাটাস সম্পন্ন Final Applicant's Copy পাওয়া যাবে, যা প্রিন্ট করে নিয়ােগ প্রক্রিয়ার শেষাবধি আবশ্যিকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে।
Application ফি জমা ও অন -লাইনে চেক
আবেদন ফরম পূরণে সতর্কতা
প্রার্থীর বাছাই কার্যক্রম উপজেলা ভিত্তিক হবে। স্থায়ী ঠিকানায় উল্লিখিত উপজেলা অনুযায়ী মুল্যায়ন কার্যক্রম পরিচালিত হবে। Application Form পূরণে স্থায়ী ঠিকানার জেলা ও উপজেলা / থানা সর্তকতার সাথে নির্বাচন করতে হবে। নিয়ােগ প্রক্রিয়ার পরবর্তী পর্যায়ে স্থায়ী ঠিকানার স্বপক্ষে গ্রহণযােগ্য প্রমান দাখিল করতে হবে। বিবাহিত নারী প্রাথী নিজের অথবা স্বামীর স্থায়ী ঠিকানায় আবেদন করতে পারবেন।
বিশেষ সতর্কতা : শেষ দিনের জন্য অপেক্ষা না করে আজই আবেদনপত্র পূরণ সম্পন্ন করুন। শেষ দিনে প্রার্থীর স্থানীয় ইন্টারনেট ব্যান্ডউইডথ এর সীমাবদ্ধতার কারণে আবেদন ফরম পূরণে সমস্যা দেখা দিতে পারে , তাই যথেষ্ট সময় হাতে রেখে আবেদন ফরম পূরণ করে দাখিল করুন।
প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ আবেদনে ভুল হলে করণীয় ২০২০
২০২০ সালের প্রাইমারি সহকারী শিক্ষক নিয়োগ আবেদনে কোনো ভুল হলে তা সংশোধন করার সুযোগ পাবেন আবেদনকারীরা। তবে ২৮ নভেম্বর দুপুর ০২:০০ টা থেকে ২২ ডিসেম্বর, রাত ১১:৫৯ মিনিট পর্যন্ত আবেদনকারীরা এই সুযোগ পাবেন। আবেদন সংশোধন করার জন্য Edit Request অপশনে ক্লিক করে User ID ও Pass দিয়ে নির্দেশনামত তথ্য দিয়ে আবেদন সংশোধন করতে পারবেন। নিম্নে প্রাইমারি আবেদন সংশোধনের নিয়মাবলি দেওয়া হলো :
প্রথম ধাপ
আবেদন ফি জমা দেয়ার পর যেসব প্রার্থীগণ আবেদন সংশােধনের প্রয়ােজনীয়তা মনে করছেন শুধুমাত্র সেসকল প্রার্থীগণই উল্লিখিত তারিখের মধ্যে নিজ নিজ ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করে তথ্য সংশােধন ও হালনাগাদ করার জন্য আবেদন করবেন। গৃহীত আবেদনের প্রেক্ষিতে প্রার্থীর মােবাইল নাম্বারে এসএমএস এর মাধ্যমে তথ্য সংশােধন সংক্রান্ত নির্দেশনা প্রেরণ করা হবে। আবেদনের সময় প্রার্থী তার সংশােধনের ক্যাটাগরী উল্লেখ করতে পারবেন। ক্যাটাগরীতে প্রার্থীর ব্যক্তিগত, শিক্ষাগত ও উভয় বিষয়ে সংশােধন ক্যাটাগরী উল্লেখ থাকবে।
দ্বিতীয় ধাপ
1) সংশােধনের জন্য প্রার্থীর মােবাইল নাম্বারে এসএমএস নােটিশ প্রেরণের পরপরই নিজ নিজ ইউজার আইডি ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করলে ফরমটি সংশােধনের জন্য উন্মুক্ত (Open) রাখা হবে।
2) সংশােধনের জন্য আবেদন পত্রে প্রদান করা প্রার্থীর মােবাইল নাম্বারে একটি Access ID প্রেরণ করা হবে। নির্দেশনা মােতাবেক Access ID ফরমে Insert করলে সংশােধনের জন্য ফরমটি দৃশ্যমান হবে।
3) প্রার্থীর শিক্ষাগত তথ্য (এসএসসি ও এইচএসসি) বিষয়ে প্রার্থীর সংশােধনের প্রয়ােজন নাই। এসএসসি ও এইচএসসি বিষয়ের তথ্য (শিক্ষাবাের্ড কর্তৃক সংশােধিত হয়ে থাকলে)স্বয়ংক্রিয়ভাবে হালনাগাদ দেখতে পাবেন।
4) প্রার্থীর ব্যক্তিগত তথ্য এবং অনার্স ও মাস্টার্স পর্যায়ের তথ্য প্রার্থী নিজেই সংশােধন (প্রয়ােজন অনুযায়ী) করতে পারবেন।
5) সংশােধন কার্যক্রম নিজে দেখে সঠিক মনে হলে ফরমটি সাবমিট করে দিবেন এবং সাথে সাথে সংশােধিত Applicant's Copy দেখতে পাবেন। সর্বশেষ অর্থাৎ সংশােধিত Applicant's Copy পরবর্তী কার্যক্রমের জন্য সংরক্ষণ করবেন.
6) উক্ত প্রক্রিয়া অনুসণ করে প্রার্থীর নিজ নিজ তথ্য সর্বোচ্চ ৩ (তিন) বার সংশােধনের সুযােগ পাবেন।
7) জাতীয় শিক্ষাবাের্ডের আওতা বহির্ভূত প্রার্থীগণও তাদের প্রয়ােজনীয় তথ্য একই নিয়ম অনুসরণ করে সংশােধন করতে পারবেন।
প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা পদ্ধতি ২০২০
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের নির্বাচন পদ্ধতি হবে লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার মাধ্যমে। লিখিত পরীক্ষা হবে এমসিকিউ (mcq) পদ্ধতিতে। লিখিত পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হলে প্রার্থীকে মৌখিক পরীক্ষায় আহবান করা হবে। লিখিত পরীক্ষার বিষয় সমূহ হচ্ছে বাংলা, গণিত, ইংরেজি ও সাধারণ জ্ঞান। প্রতিটি বিষয় থেকে ২০ টি করে সর্বমোট ৮০ টি নৈর্ব্যত্তিক (mcq) প্রশ্ন থাকবে। তবে এবারে নিয়োগে কত নম্বরের পরীক্ষা হবে এ বিষয়ে এখনো চূড়ান্ত হয়নি। পরীক্ষা পদ্ধতি ও পরীক্ষার তারিখ পরবর্তীতে জানিয়ে দিয়ে দিবে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর।যাইহোক এখন আমরা বিগত বছরের পরীক্ষার আলোকে জেনে নেই 'প্রাথমিক সহকারি শিক্ষক নিয়োগ' পরীক্ষার সিলেবাস ও মানবন্টন।
প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার মানবন্টন
প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা সর্বমোট ১০০ নম্বরের উপর হবে। তন্মধ্যে লিখিত পরীক্ষায় থাকবে ৮০ নম্বর এবং মৌখিক পরীক্ষায় থাকবে ২০ নম্বর। লিখিত ৮০ নম্বরের পরীক্ষায় প্রতি বিষয়ের জন্য ২০ নম্বর বরাদ্ধ এবং মৌখিক পরীক্ষায় উপস্থিতি, স্মার্টনেস, প্রশ্নের উত্তর এবং এসএসসি ও এইচএসসি ফয়ালফলের উপর পৃথকভাবে ৫ নম্বর থাকবে। উল্লেখ্য, প্রতিটি ভুল উত্তরের জন্য ০.২৫ নম্বর কাটা যাবে অর্থাৎ চারটা ভুল হলে মোট মার্ক হতে এক নম্বর কাটা যাবে। আর আপনি যদি ৮০ নম্বরের মধ্যে ৭০ নম্বরের উপরে পান, তাহলে আপনার চাকরী হওয়ার প্রায় সম্ভাবনা থাকবে। তাই প্রতিটি বিষয় ভালোভাবে পড়তে হবে। নিম্নে সকল বিষয়ের সিলেবাস দেখুন।
প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার সিলেবাস
প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা মূলত চারটি বিষয়ের উপর হবে। সেগুলো হচ্ছে বাংলা, ইংরেজি, গণিত ও সাধারণ জ্ঞান। আপনি যদি সত্যিকারে চাকরি পেতে চান তাহলে কোনো অবহেলা করা যাবে না। কেননা আপনাকে লক্ষ্য লক্ষ্য প্রার্থীর সাথে প্রতিযোগিতা করতে হবে। শুধু তাই নয় চাকরীর সাথে আপনার জীবন ও উজ্বল ভবিষ্যৎ নিহিত। যাইহোক চলুন জেনে প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক পরীক্ষার সিলেবাস সম্বন্ধ্যে জেনে নেই:
বাংলা : বাংলা সাহিত্য থেকে বাংলা ব্যাকরণে বেশি সময় দিতে হবে। সে জন্য নবম-দশম শ্রেণির বোর্ড প্রণিত বাংলা ব্যাকরণ বইয়ের সব অধ্যায় উদাহরণ সহ পড়ে নিলে হবে। ভাষা, বর্ণ, শব্দ, পদ, সন্ধি বিচ্ছেদ, ধাতু, সমাস, বিভক্তি, উপসর্গ, অনুসর্গ, বানান শুদ্ধি, সমার্থক শব্দ, বিপরীত শব্দ, পারিভাষিক শব্দ, এক কথায় প্রকাশ ও বাগধারা অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আর, বাংলা সাহিত্য অংশে গদ্য বা পদ্যের রচয়িতার জীবনী এবং তাদের কবিতা উল্লেখ করেও প্রশ্ন আসতে পারে। পিএসসি নির্ধারিত ১১ জন বাংলা সাহিত্যিকদের জীবনী ও কর্ম পড়ে নিলে এই বিষয়ে প্রায় সম্পূর্ণ প্রস্তুতি হয়ে যাবে।
ইংরেজি : ইংরেজি বিষয়েও বাংলার মত ইংরেজি গ্রামারের প্রতি সময় দিতে হবে। সে ক্ষেত্রেও নবম-দশম শ্রেণির ইংলিশ গ্রামার বইয়ের সব অধ্যায় উদাহরণ সহ পড়ে নিলে হবে। Article, Preposition, Parts of Speech, Verb, Tense, Narration, Right form of verbs, Voice, Spelling, Sentence Correction, Translation, Synonym, Antonym এবং Phrase and Idioms অতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। এরপর ইংরেজি সাহিত্যের বিখ্যাত কবিদের সম্বন্ধ্যে কিছু ধারনা রাখতে হবে।
গণিত : এই বিষয়ে মার্ক তুলা অনেক সহজ আবার কঠিনও। তাই সহজে অংকের সমাধান বের করার শর্টকার্ট টেকনিক জানতে হবে। আর পাশাপাশি পাঠিগণিতের সংখ্যা, ঐকিক নিয়ম, লাভ-ক্ষতি, মুনাফা, শতকরা ও পরিমাপ ও একক এবং বীজগণিতের বর্গ, ঘন, যোগ, বিয়োগ, গুণ, ভাগ শিখা সহ সুত্রাবলী মুখস্থ করতে হবে। আর জ্যামিতি থেকে ত্রিভুজ, রম্বস, আয়াত, বর্গ, চতুর্ভুজ ও বৃত্ত ইত্যাদি সম্বন্ধ্যে ভালো জ্ঞান ধারনা থাকতে হবে।
সাধারণ জ্ঞান : এই অংশ বাংলাদেশ বিষয়াবলী থেকে বেশি প্রশ্ন আসে। তাই বাংলাদেশের ইতিহাস, শিক্ষা, অর্থনীতি, রাজনীতি, সভ্যতা ও সংস্কৃতি, ভূগোল ও আবহাওয়া জলবায়ু এবং বাংলাদেশের ঐহাসিক দিন ও ঘটনাবলী সম্বন্ধ্যে জ্ঞান রাখতে হবে। আর, আন্তর্জাতিক অংশে বিভিন্ন সংস্থা, মুদ্রা, রাজধানী, স্থান, দিবস, ঘটনা ও খেলাধুলা থেকে প্রশ্ন এসে থাকে। এবং বিজ্ঞান থেকে সাধারন রোগব্যাধি, খাদ্য, পুষ্টি ও ভিটামিন থেকে প্রশ্ন আসতে পারে।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার গাইড pdf ডাউনলোড
বাজারে বিভিন্ন ধরণের চাকরী পরীক্ষার গাইড পাওয়া যায়। যেমন : জব সলুশন, MP 3 গাইড, বিসিএস প্রিলিমিনারি, প্রফেসর'স গাইড সহ আরও বিভিন্ন ধরণের গাইড পাওয়া যায়। তন্মধ্যে আমি আপনাদের পরামর্শ দিব 'প্রফেসর'স' এর নিম্নোক্ত 'প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ সহায়িকা' গাইডটি পড়ার জন্য। এটি প্রাথমিক নিয়োগ পরীক্ষার উপর ভিত্তি করে সাজানো হয়েছে। এখানে সকল বিষয়ের তথ্যের পাশাপাশি প্রাইমারি নিয়োগের বিগত বছরের প্রশ্ন ও মডেল টেষ্ট সংযুক্ত আছে। নিচের লিংক থেকে বইটি ডাউনলোড করে নিন। উক্ত বইয়ের দুটি অংশ রয়েছে এবং পিডিএফ ফাইল ওপেন করার সময় পাসওয়ার্ড দিবেন - Hridoy
প্রাইমারি নিয়োগ পরীক্ষার বিষয় ভিত্তিক বইয়ের pdf
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষার বিগত সালের প্রশ্ন
প্রাইমারি শিক্ষক নিয়োগ ২০২০ প্রবেশপত্র ডাউনলোড
লিখিত পরীক্ষার ব্যবস্থাদি চূড়ান্ত করার পর প্রত্যেক যােগ্য আবেদনকারীকে SMS -এর মাধ্যমে প্রবেশপত্র ডাউনলােডের লিংক প্রদান করা হবে, যা ব্যবহার করে আবেদনকারী পরীক্ষার প্রবেশপত্র ডাউনলােড করতে পারবেন। User ID এবং Password পুনরুদ্ধারের প্রয়ােজন হলে বা ভুলে গেলে উক্ত লিংকে প্রার্থীর ব্যক্তিগত তথ্য দিয়ে পুনরুদ্ধার করা যাবে।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র ২০২০
লিখিত পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে মৌখিক পরীক্ষার জন্য নির্বাচিত / মনােনীত প্রার্থীকে নিম্নবর্ণিত সত্যায়নকৃত কাগজপত্রাদি সংশ্লিষ্ট জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অফিসে (অথবা এসএমএস - এর মাধ্যমে নির্দেশিত হলে অনলাইনে) দাখিল করতে হবেঃ
(ক) অনলাইনে দাখিলকৃত আবেদনের ফটোকপি এবং পাসপাের্ট সাইজের ২ কপি ছবি।
(খ) শিক্ষাগত যােগ্যতা সম্পর্কিত সকল প্রকার মূল / সাময়িক সনদপত্র।
(গ) সংশ্লিষ্ট ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান / পৌরসভার মেয়র / সিটি কর্পোরেশনের কাউন্সিলর কর্তৃক প্রদত্ত নাগরিক সনদপত্র।
(ঘ) জাতীয় পরিচয়পত্র / জন্ম নিবন্ধনের কপি।
(ঙ) পােষ্য প্রার্থীদের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট উপজেলা / থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক (২৫ অক্টোবর ২০২০ তারিখের পূর্বে স্বাক্ষরিত নয়) প্রদত্ত পােষ্য সনদপত্র।
(চ) লিখিত পরীক্ষার প্রবেশপত্রের সত্যায়িত ফটোকপি।
(ছ) প্রার্থীর সনদপত্র ও ছবি সত্যায়নকারী কর্মকর্তার (৯ম বা তদুর্ধ্ব গ্রেডের গেজেটেড কর্মকর্তা) স্বাক্ষরের নীচে নামসহ সীল থাকতে হবে।
(জ) সর্বোচ্চ বয়সসীমা ৩২ বৎসর প্রমাণের ক্ষেত্রে : ( I ) মুক্তিযােদ্ধার সন্তান প্রার্থীদের জন্য সরকারের সর্বশেষ সিদ্ধান্ত অনুসারে মুক্তিযােদ্ধার প্রয়ােজনীয় সনদ ও কাগজপত্র এবং ( II ) শারীরিক প্রতিবন্ধী প্রার্থীদের অনুকূলে উপযুক্ত কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত সনদপত্র।
প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ শর্তাবলী ২০২০
০১ - আবেদনকারী যে উপজেলা / থানার স্থায়ী বাসিন্দা তার প্রার্থিতা উক্ত উপজেলা / থানার অনুকূলে নির্ধারিত থাকবে এবং তার নিয়ােগ সংক্রান্ত যাবতীয় কার্যক্রম তদনুযায়ী নিয়ন্ত্রিত হবে। সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়ােগ বিধিমালা, ২০১৯ -এ বর্ণিত প্রক্রিয়া অনুযায়ী নির্বাচিত প্রার্থীকে নিজ উপজেলা / থানায় নিয়ােগ দেয়া হবে।
০২ - সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়ােগ বিধিমালা, ২০১৯ অনুযায়ী মেধাক্রমানুসারে নির্বাচিত প্রার্থীদের দ্বারা প্রথমে (উপজেলা / থানাভিত্তিক) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে রাজস্বখাতভুক্ত সহকারী শিক্ষক এর শূন্য পদসমূহ পূরণ করা হবে। মেধা তালিকার অবশিষ্ট প্রার্থী দ্বারা জাতীয়করণকৃত সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রাক - প্রাথমিক শ্রেণির জন্য রাজস্বখাতে সৃষ্ট ' সহকারী শিক্ষক এর পদসমূহ পূরণ করা হবে।
০৩ - বিবাহিত মহিলা প্রার্থীগণ আবেদনে তাদের স্বামী অথবা পিতার স্থায়ী ঠিকানায় আবেদন করতে পারবেন। তবে এ দু'টি স্থায়ী ঠিকানার মধ্যে তিনি যেটি আবেদনে উল্লেখ করবেন তার প্রার্থিতা সেই উপজেলা / থানার কোটায় বিবেচিত হবে।
০৪ - অসত্য / ভুয়া তথ্য সংবলিত / ত্রুটিপূর্ণ / অসম্পূর্ণ আবেদনপত্র কোন কারণ দর্শানাে ব্যতিরেকে বাতিল বলে গণ্য হবে। প্রার্থী কর্তৃক দাখিলকৃত / প্রদত্ত কোন তথ্য বা কাগজপত্র নিয়ােগ কার্যক্রম চলাকালে যে কোনাে পর্যায়ে বা নিয়ােগপ্রাপ্তির পরেও অসত্য / ভুয়া প্রমাণিত হলে তার দরখাস্ত / নির্বাচন / নিয়ােগ বাতিল করা হবে এবং মিথ্যা / ভুয়া তথ্য সরবরাহ করার জন্য তার বিরুদ্ধে আইনগত / প্রশাসনিক ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। তাছাড়া আবেদনে নিজ জেলা, থানা / উপজেলা ভূল করলে তার প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে।
০৫ - আবেদনপত্রে পােষ্য কোটা উল্লেখ না করলে মৌখিক পরীক্ষার সময় পােষ্য কোটার স্বপক্ষে সনদ দাখিল করলেও তাকে পােষ্য কোটায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে না। অথবা আবেদনপত্রে পােষ্য কোটা দাবী করা সত্বেও পােষ্য কোটার স্বপক্ষে প্রয়ােজনীয় প্রমাণাদি দাখিল করতে ব্যর্থ হলে তার প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে।
০৬ - সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় শিক্ষক নিয়ােগ বিধিমালা, ২০১৯ -এর ব্যাখ্যা অনুযায়ী "পােষ্য" অর্থ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নিয়ােজিত আছেন বা ছিলেন এমন শিক্ষকের অবিবাহিত সন্তান, যিনি উক্ত শিক্ষকের উপর সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল আছেন বা তিনি জীবিত থাকলে বা চাকরিতে থাকলে সম্পূর্ণরুপে নির্ভরশীল থাকতেন এবং উক্ত শিক্ষকের বিধবা স্ত্রী বা বিপত্নীক স্বামী বা তালাকপ্রাপ্ত কন্যা যিনি উক্ত শিক্ষকের উপর সম্পূর্ণরূপে নির্ভরশীল ছিলেন বা , ক্ষেত্রমত , তিনি জীবিত থাকলে অনুরূপভাবে নির্ভরশীল থাকতেন। মৌখিক পরীক্ষার সময় পােষ্য প্রার্থীদেরকে ২৫ অক্টোবর ২০১০ তারিখ পর্যন্ত তিনি পােষ্য ছিলেন মর্মে সংশ্লিষ্ট উপজেলা / থানা শিক্ষা অফিসার কর্তৃক প্রদত্ত সনদ দাখিল করতে হবে। কোন প্রার্থী উল্লিখিত সনদ দাখিল করতে ব্যর্থ হলে তার প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে।
০৭ - লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণের জন্য কোনাে প্রকার টিএ / ডিএ প্রদান করা হবে না।
০৮ - আবেদনপত্রে পুরুষ প্রার্থী মহিলা কিংবা মহিলা প্রার্থী পুরুষ উল্লেখ করলে তার প্রার্থিতা বাতিল বলে গণ্য হবে।
০৯ - এ নিয়ােগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশের কারণে কর্তৃপক্ষ পরীক্ষা গ্রহণ কিংবা প্রাথিত পদে নিয়ােগ প্রদান করতে বাধ্য থাকবে না। কর্তৃপক্ষ এ বিজ্ঞপ্তি বাতিল করার অধিকার সংরক্ষণ করেন।
Online- এ আবেদন দাখিলের বিষয়ে সহযােগিতার প্রয়ােজন হলে vas.query@teletalk.com.bd ই-মেইল ঠিকানায় অথবা যেকোন টেলিটক নম্বর হতে টেলিটকের কাস্টমার কেয়ার 121 নম্বরে যােগাযােগ করা যাবে। এছাড়া http://dpe.teletalk.com.bd ওয়েবসাইটের Help ট্যাবে টেলিটকের নিকটস্থ কাস্টমার কেয়ার সেন্টারের ঠিকানা পাওয়া যাবে।
প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক নিয়োগ ২০২০ সংক্রান্ত গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন-উত্তর
প্রশ্ন - ০১ : প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষা কোন পদ্ধতিতে হবে? কোন অংশে কত নম্বর?
উত্তর : লাখ লাখ পরীক্ষার্থী এই পরীক্ষায় অংশ নেবেন। বেশিসংখ্যক পরীক্ষার্থীর পরীক্ষা লিখিত আকারে নেওয়াটা বেশ জটিল। সে কারণে এমসিকিউ পদ্ধতিতেই পরীক্ষা হবে। এমসিকিউতে ৮০ নম্বর। এমসিকিউতে যাঁরা পাস করবেন, তাঁদের মৌখিক পরীক্ষায় (২০ নম্বর) অংশ নিতে হবে।
প্রশ্ন - ০২ : পরীক্ষা কয় মাস পর হওয়ার সম্ভাবনা? নিয়োগপ্রক্রিয়া শেষ করতে কেমন সময় লাগতে পারে?
উত্তর :আমাদের প্রস্তুতি হচ্ছে মাস তিনেকের মধ্যেই পরীক্ষা নেওয়ার। আর পুরো নিয়োগপ্রক্রিয়া আগামী অর্থবছরের আগে অর্থাৎ জুন মাসের মধ্যে শেষ করাই আমাদের লক্ষ্য। পরবর্তী প্রেক্ষাপট বা পরিস্থিতির কারণে এর হেরফের হতে পারে।
প্রশ্ন - ০৩ : পরীক্ষা কী উপজেলাভিত্তিক হবে? মানে একেক উপজেলায় একেক সময়?
উত্তর : পরীক্ষা অবশ্যই উপজেলাভিত্তিক হবে। পরীক্ষা সুষ্ঠুভাবে নিতে গেলে এটাই সবচেয়ে ভালো উপায়।
প্রশ্ন - ০৪ : এবারের (২০২০) নিয়োগের কোটা সম্পর্কে বলুন—
উত্তর : এবারের নিয়োগে ৬০ শতাংশ নারী কোটা, ২০ শতাংশ পুরুষ কোটা এবং ২০ শতাংশ পোষ্য কোটা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। এর মধ্যে বিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রিধারীদের জন্য ২০ শতাংশ কোটা অন্তর্ভুক্ত রাখা হয়েছে। অর্থাৎ বিজ্ঞান বিষয়ে ডিগ্রিধারীদের জন্য ২০ শতাংশ কোটার ১২ শতাংশ নারী কোটায় (অর্থাৎ ৬০ শতাংশ নারী কোটার মধ্যে এই ১২ শতাংশ বিজ্ঞান কোটাও অন্তর্ভুক্ত আছে), ৪ শতাংশ পুরুষ কোটায় এবং ৪ শতাংশ পোষ্য কোটায় অন্তর্ভুক্ত হবে।
প্রশ্ন - ০৫ : একটি উপজেলায় যে পরিমাণ পদ খালি আছে, তার কত গুণ বেশিসংখ্যক প্রার্থীকে এমসিকিউ পরীক্ষায় টেকানো হবে?
উত্তর : এটা মূলত পরীক্ষা কমিটি নির্ধারণ করে। এর সঙ্গে প্রার্থীর সংখ্যা, শূন্য পদের সংখ্যাসহ কয়েকটি বিষয় সম্পর্কিত। এর আগের নিয়োগ পরীক্ষাগুলোতে লিখিত পরীক্ষা থেকে শূন্য পদের চেয়ে ২.৫ থেকে ৩ গুণ বেশি প্রার্থী নেওয়া হয়েছিল।
স্নাতক Third Division প্রাইমারি শিক্ষক পদে আবেদন করা যাবে
ReplyDeleteদুঃখিত! Third Division হলে প্রাইমারি সহকারী শিক্ষক নিয়োগে আবেদন করতে পারবেন না।
Deletephysically challenged এর স্থানে ভুলে Yes দিয়ে দিছ,, এটা থেকে কোনো সমস্যা হবে কি না ???
ReplyDeleteহ্যা, অবশ্যই সমস্যা হবে। তবে আপনি যদি এখনও ফি প্রদান না করে থাকেন, তাহলে আবার সঠিক করে আবেদন করতে পারবেন পূর্বের ন্যায়।
Deleteপ্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগে শুধুমাত্র এসএসসি তে ২.০০ নিচে বাকি গুলোতে ১ম বিভাগ আছে আছে আমি কি আবদেন করতে পারব?
ReplyDeleteএই পয়েন্ট নিয়ে আবেদন করতে পারবেন কি পারবেন না, তা আবেদন করার সময় বোঝা যাবে। অর্থাৎ আবেদন করার প্রথম পর্যায়ে আপনি কোয়ালিফাইড হলে আবেদন করতে পারবেন। আর, হ্যা আপনি আমার ফেসবুক পেইজে আপনার এসএসসি ও এইচএসসি রোল ও রেজি দিতে পারেন।
DeletePhysically challenged এর স্থানে ভূলে yes দিয়ে দিছি। টাকা পাঠানো হয়েছে।এখন এর সমাধান কিভাবে?
ReplyDeleteঅহ! খুভ দুঃখিত ভাই। এখন আর কিছুই করতে পারবেন না।
Deleteফাজিল যারা করেছে তারা ফাজিলের তথ্য দেওয়ার সময় গ্রেজুয়েশন ঘর ও ডিগ্রি/সাবজেক্ট ঘরে কি লিখে পূরণ করবে?
ReplyDeleteবল্লে খুবি উপকৃত হব। ধন্যবাদ।
Examination এর ঘরে Fazill Pass দিবেন আর Board / Institute এর ঘরে Islamic Arabic University দিবেন এবং group/subject/degree এর ঘরে B.T.I.S দিবেন। (উল্লেখ্য B.T.I.S. হচ্ছে একটা গ্রুপের নাম)
Deleteভাই আমি প্রাইমারি ফরম পূরণ করে সামিট করেছি কিন্তু ডাউনলোড দিতে পারি নাই পাসওয়ার্ড ও জানা নাই কি করব।
ReplyDeleteফি প্রদান করলে তো মোবাইলে user id ও password আসার কথা, আপনি কি payment আদায় করেন নি? নাকি অন্যকিছু?
Deletehsc te koto point theke koto point 2nd class hisab hoy?
ReplyDelete2.00 - 3.74 পর্যন্ত।
DeleteHonours results point ar jaigai 2nd class deya hoise...alhon ki admit card asbe???
ReplyDeleteফি পরিশোধ না করলে আবার সংশোধন করে পয়েন্ট দিয়ে দিন নতুবা থাক, সমস্যা হবে না।
Deleteভাই আমার অনার্সের ভোট হল ঢাকা ভার্সিটি।আবেদনে দেওয়া আছে ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি। এছাড়া আমি ম্যারিড হাজবেন্ডের নামের জায়গায় বাবার নাম দেওয়া আছে এক্ষেত্রে করণীয় কি।
ReplyDeleteফি জমা না দিলে, এখন ই আবেদন সংশোধন করে নিন অর্থাৎ আবার নতুন আবেদন করতে পারবেন। তবে ফি জমা দিয়ে দিলে কিছু করার নেই।😰
Deleteবিগত সালের মতই কি, এবার ও এইচ, এস, সি লেভেল মতো প্রশ্ন প্যাটান হবে???? নাকি আলাদা।
ReplyDeleteহ্যা, বিগত সালের মত mcq পদ্ধতিতে পরীক্ষা হবে। তবে প্রার্থী বেশি হলে প্রশ্ন প্যাটার্ন একটু কঠিন হতে পারে।
Deleteযেহেতু এবার শুধুমাত্র স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পাশ শিক্ষার্থীগণ প্রাইমারি সহকারি শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় আবেদন করতে পারবেন, সেহেতু প্রশ্ন প্যাটার্ন বিগত সালের মত অর্থাৎ এইচএসসি বা মাধ্যমিক লেভেলের হবে না। বরং বিভিন্ন জব পরীক্ষার মত প্রশ্ন প্যাটার্ন হতে পারে। এছাড়া প্রার্থী বেশি হলেও প্রশ্ন প্যাটার্ন কঠিন হতে পারে।
DeleteAmar votar jekhane application ki sekhane korte hobe naki ami gram ar thikanai korte parbo
ReplyDeleteha, caile parben apnar gram er thikanay abedon korte.
Deleteআমার আবেদন ফরমে ভুলবশত প্রতিবন্ধী কোটায় না এর জায়গায় হ্যা তে ক্লিক পড়ে গেছে।
ReplyDeleteটাকা পাঠিয়ে দিয়েছি। এখন কি এ জন্য পরবর্তীতে কোনো সমস্যা হবে?
দুঃখিত! জ্বি সমস্যা হবে।
Deletevi amr honors result 2.67 but apply korar somoy 3.57 hoye gese and payment o completed hoise ekn ki korbo vi plzzz
ReplyDeletebad luck brother😰
Deletecgpa er jaigai 1st class dewa hoice akn ki amr admit card asve plz janan?
ReplyDeleteGPA point দেওয়াই উচিত ছিল। যাইহোক ২৮ নভেম্বরের পর এটা সংশোধন করতে পারবেন। বিস্তারিত পোষ্টে আপডেট করে দেওয়া হবে।
Deleteএকজন মেয়ে প্রার্থী শহরের ভোটার। সে বিবাহিত। তার বাপের এলাকা এবং স্বামীর এলাকা না দিয়ে, শহরের ঠিকানা দিয়েছে যেখানে সে ভোটার। এতে কি তার অসুবিধা হবে?
ReplyDeleteঐটা তার স্থায়ী ঠিকানা হলে হবে।
DeleteCgpa 3.13 paisi kinto dewa hoice 1st class akn opai?
ReplyDeleteসংশোধন করার সুযোগ পাবেন। ২৮ নভেম্বর পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
Deleteআমি ডিপ্লোমা পাশ। এইচএসসি সমমানের জায়গায় ডিপ্লোমা দিয়েছি। Group/subject/degree তে others দিয়েছি। Others না দিয়ে কি সাইন্স দিতে পারতাম? কারণ আমি কম্পিউটার সায়েন্সে ডিপ্লোমা করেছি।
ReplyDeleteদুঃখিত! ঐটা বলতে পারছি না। আপনি আপনার কোনো স্যারকে জিজ্ঞাসা করুন। আর হ্যা, ভুল হলে চিন্তা করবেন না। নিম্নের মন্তব্যটি দেখুন।
Deleteঅামার পোষ্য কৌটা অাছে,
ReplyDeleteতো বাবার স্কুলের নাম উসমান গণি বানানটি ভুলে OSMUN GONI হয়েছে, হবে OSMAN GONI টাকা পেইড করেছি এখন ভুল কিভাবে ঠিক করবো, প্লিজ হেল্প
কোনো চিন্তা করবেন না। ২৮ তারিখের পর তা সংশোধন করতে পারবেন। সংশোধন করার পদ্ধতি নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে আপডেট করে দেওয়া হবে।
Delete২৮ তারিখ সংশোধন করার সুযোগ পাবো তথ্যটি কি সঠিক?
ReplyDeleteআমার একটা ভুল হয়েছে। আমি খুব দুশ্চিন্তায় আছি?
দয়া করে সঠিক তথ্য দিয়ে সাহায্য করুন?
হ্যা, সঠিক নিশ্চিত থাকুন।
Deleteআজকে ২৮ তারিখ সংশোধন করার কোনো আপডেট পেলাম না?
ReplyDeleteদুপুর ২ টা থেকে Edid করার অপশন চালু হবে।
Deleteedit request dewa Hoice kinto sms astecena?
ReplyDeleteকিছুক্ষণ অপেক্ষা করে দেখুন। তারপরও মেসেজ না আসলে ১২১ নম্বরে কল দিন। কল দিয়ে ৮ প্রেস করে আবার ১ প্রেস করবেন, তাহলে সরাসরি এজেন্ট এর সাথে কথা বলতে পারবেন।
Deleteসরাসরি যোগাযোগ করার কোনো প্রসেস আছ কি?
ReplyDeleteমেসেজ আসতেছেনা?
১২১ এ কল দিয়া কথা বল্লাম।সরাসরি অফিসে যোগাযোগ করার জন্য?
এডিট করা খুব দরকার?
তাহলে ০১৫০০ ১২১ ১২১ এই একটি মাত্র নম্বরে ফোন দিন।
Deleteঢাকা জেলার কয়েকটি থানায়(মতিঝিল,রমনা) শুন্য পদ নেই বলা হচ্ছে, তাহলে এইসব থানা থেকে আবেদন নিল কেন??
ReplyDeleteদয়া করে সঠিক তথ্য দিয়ে সাহায্য করবেন। ধন্যবাদ
দুঃখিত! এ বিষয়ে সাহায্য করতে পারলাম না।
DeleteAmr point 2.67 kintu vule 2.70 hoye gece...kono problem hobe kina
ReplyDeleteহ্যা, ভাইভাতে সমস্যা হতে পারে। তাছাড়া আপনার সংশোধন করা একান্ত উচিত ছিল। যদিও সে সুবিধার সময় শেষ।
Deleteটাকার লেনদেন হয়?
ReplyDeleteনা,
Deleteআমি ডিপ্লোমা পাশ করেছি,আবেদন করা যাবে কি
ReplyDeleteনা, ডিপ্লোমা এইচএসসি সমমান। আর এখন আবেদনের সময়ও নেই।
Deletepdf গুলোতো লক করা, ডাউনলোডের পর ওপেন করলে পাসওয়ার্ড চাচ্ছে। পাসওয়ার্ড কি?
ReplyDeleteHridoy
Deleteউপজেলা ভিত্তিক আবেদনকারী সংখ্যা কি ভাবে দেখবো?
ReplyDeleteনা, আমার জানামতে সরাসরি এভাবে জানার কোনো উপায় নেই।
DeletePost a Comment